ই-পেপার সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১ আশ্বিন ১৪৩১

নিরাপদ পৃথিবী রক্ষায় জীববৈচিত্র্যের গুরুত্ব

মো. জিল্লুর রহমান:
২১ মে ২০২৪, ১৩:২৩

প্রতিবছর ২২ মে আন্তর্জাতিক জীববৈচিত্র্য দিবস পালন করা হয়। বৈশ্বিক পরিমণ্ডলে জীববৈচিত্র্য সম্পর্কে ধারণা ও সচেতনতা বৃদ্ধি এবং এ ব্যাপারে করণীয় নির্ধারণে দিবসটি গুরুত্বপূর্ণ। ১৯৯৩ সালের শেষদিকে দিবসটি পালনের জন্য ২৯ ডিসেম্বর নির্ধারণ করা হয় কিন্তু কিন্তু ডিসেম্বর শেষ সপ্তাহে নানা ধরনের ছুটি থাকায় পৃথিবীর অনেক দেশ এ দিবস পালন বন্ধ করে দিলে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ ২০০২ সালের ২২ মে দিবসটি পুনর্নির্ধারণ করে। মূলত ১৯৯২ সালের ২২ মে কেনিয়ার নাইরোবিতে অনুষ্ঠিত জীববৈচিত্র্য বিষয়ক কনভেনশনে দিনটিকে আন্তর্জাতিক দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।

আন্তর্জাতিক জীববৈচিত্র্যের দিবসটি জাতিসংঘের ২০১৫ পরবর্তী উন্নয়ন এজেন্ডার টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার আওতায় পড়ে। জীববৈচিত্র্যের বিষয়টি টেকসই কৃষি, মরুভূমি, ভূমির অবক্ষয় এবং খরা; জল এবং স্যানিটেশন; স্বাস্থ্য এবং টেকসই উন্নয়ন; শক্তি; বিজ্ঞান, প্রযুক্তি এবং উদ্ভাবন, জ্ঞান ভাগাভাগি এবং ক্ষমতা-বৃদ্ধি; শহুরে স্থিতিস্থাপকতা এবং অভিযোজন; টেকসই পরিবহন; জলবায়ু পরিবর্তন এবং দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস; মহাসাগর এবং সমুদ্র; বন; আদিবাসী জনগণসহ খাদ্য সুরক্ষায় অংশীদারত্বে আন্তর্জাতিক সহযোগিতার বৃহত্তর উদ্যোগ তৈরী করেছে।

আমরা যে বিশ্বে বাস করি, সেখানে প্রতিটি প্রাণী পরস্পরের ওপর নির্ভরশীল, এই বাস্তুতন্ত্রে প্রতিটি প্রজাতির আলাদা আলাদা ভূমিকা আছে। প্রতিটি জীবই কোনো না-কোনোভাবে পরিবেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তাই জীবজগতের ভারসাম্য বজায় রাখা ও পরিবেশের সুরক্ষার স্বার্থে সকল জীবকেই বাঁচতে দিতে হবে। মানুষ কেবল অন্যান্য প্রজাতির বিলুপ্তির কারণ হচ্ছে না; তাদের কর্মকাণ্ড যদি এই ধারাতেই চলতে থাকে, তাহলে আমরা প্রকৃতপক্ষে মানবজাতির বিলুপ্তির দিকেই এগিয়ে যাব।

খুব সাধারণ ভাষায় বলতে গেলে এই পৃথিবীতে কোটি কোটি প্রাণীর বাস, একেই জীববৈচিত্র্য বলে। আর বিজ্ঞানের ভাষায় বলতে গেলে জীববৈচিত্র্য (Biodiversity) হল উদ্ভিদ, প্রাণী ও অণুজীবসহ পৃথিবীর গোটা জীবসম্ভার, তাদের অন্তর্গত জীন ও সেগুলির সমন্বয়ে গঠিত বাস্তুতন্ত্র। অতি শুষ্ক মরুভূমি থেকে অরণ্য পর্যন্ত, বরফে আবৃত কঠিন পৰ্বত থেকে সাগরের গভীরে বিস্তৃত হয়ে থাকা বিভিন্ন প্ৰজাতির জীবজগতের রং, আকৃতি, আকার ইত্যাদির বিভিন্নতা থাকা সত্বেও প্ৰাকৃতিক ভারসাম্য নষ্ট না করে জীবন ধারণ করে আসছে৷ জীব বিজ্ঞানীদের মতে, জৈব বৈচিত্ৰ্য হল জল, স্থল সকল জায়গায় সকল পরিবেশে থাকা সকল ধরনের জীব এবং উদ্ভিদের বিচিত্ৰতা৷ পৃথিবীর ১২ বিলিয়ন প্রাণীর একভাগ অংশতেই ৪৯ মিলিয়ন প্ৰজাতির বিভিন্ন জীব-জন্তু এবং উদ্ভিদের বসবাস৷

উদ্ভিদ, প্রাণী ও অণুজীবসহ পৃথিবীর গোটা জীবসম্ভার মূলত তাদের অন্তর্গত জীন ও সেগুলির সমন্বয়ে গঠিত বাস্তুতন্ত্র। তিনটি বিভিন্ন পর্যায়ে এগুলি বিবেচ্য, বংশানুসৃত বৈচিত্র্য, প্রজাতিগত বৈচিত্র্য ও বাস্তুতন্ত্রের বৈচিত্র্য। জীববৈচিত্র্য প্রাণীর বিলুপ্তি ঠেকাতে সহায়তা যোগায়, প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষায় সাহায্য করে। ১৯৯২ সালে অনুষ্ঠিত জাতিসংঘের পরিবেশ ও উন্নয়ন সম্মেলনে জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের এক চুক্তিতে দেড় শতাধিক দেশের প্রতিনিধিরা স্বাক্ষর করেন। বাংলাদেশও এ চুক্তির অন্যতম স্বাক্ষরকারী। বাংলাদেশে জীববৈচিত্র্যে মোট প্রজাতির সংখ্যা বার হাজরের বেশি এবং সরকার এগুলো রক্ষায় অঙ্গীকারবদ্ধ।

বাস্তুতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে জীববৈচিত্র্য বিশেষ ভূমিকা পালন করে। একই বাস্তুতন্ত্রের বিভিন্ন জনগোষ্ঠী পরস্পর নির্ভরশীল হয়ে বসবাস করে। তাই প্রজাতির বৈচিত্র্য যত বাড়বে বা প্রজাতির সংখ্যা যত বাড়বে, সেই বাস্তুতন্ত্রের ভারসাম্য তথা স্থিতিশীলতা তত বাড়বে। বাস্তুতন্ত্রের যেকোনো একটি উদ্ভিদ বা প্রাণী প্রজাতির বিলুপ্ত হওয়ার অর্থ, সংশ্লিষ্ট উদ্ভিদ বা প্রাণী প্রজাতির সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত খাদ্য শৃঙ্খলে বিঘ্ন ঘটা। তাই বাস্তুতন্ত্রের সার্বিক ভারসাম্য রক্ষায় জীববৈচিত্র্যের গুরুত্ব অনবদ্য ও অপরিসীম।

মানুষ তার খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, ওষুধপত্র প্রভৃতির জন্য সরাসরি প্রকৃতির ওপর নির্ভরশীল। জীববৈচিত্র্যের জন্যই মানুষ তার ক্রমবর্ধমান খাদ্য চাহিদা প্রকৃতি থেকে মেটাতে সক্ষম হয়। মানুষ বৈচিত্র্যময় উদ্ভিদ প্রজাতি থেকে কেবল খাদ্যসামগ্রী পায় তাই নয়; ওষুধ, কাঠ, কাগজ, তন্তু, রবার, আঠা, রজন, ট্যানিন, ফুলফল ইত্যাদিও পায়। তেমনই বৈচিত্র্যময় প্রাণী প্রজাতি থেকে মাছ মাংস, দুগ্ধ সামগ্রী, চামড়া, পালক, উল, লাক্ষা, মধু ইত্যাদি সংগ্রহ করে। আবার, বিভিন্ন জীবাণুর নিয়ন্ত্রিত ব্যবহারের মাধ্যমেও বিভিন্ন শিল্পসামগ্রী উৎপাদন করা যায়। এককথায় খাদ্য ও স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য মানুষ জীববৈচিত্র্যের ওপর প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে নির্ভরশীল।

যেকোনো দেশের জীববৈচিত্র্য সেই দেশের সম্পদ। বিভিন্ন প্রজাতির জীব, প্রকৃতিকে বৈচিত্র্যময় ও সুন্দর করে তোলে। এই সম্পদের নমুনা চিড়িয়াখানা, মিউজিয়াম, বোটানিক্যাল গার্ডেনে সংরক্ষণের মাধ্যমে তাদের সাথে সাধারণ মানুষের পরিচয় ঘটানো হয়। ফলে নান্দনিক সৌন্দর্য ও শিক্ষাগত মূল্য বৃদ্ধি পায়। এক গবেষণায় দেখা গেছে, ১৯৭০ সালের পর থেকে স্বাদু পানির স্তন্যপায়ী প্রাণী, পাখি, উভচর প্রাণী, সরীসৃপ এবং মাছের সংখ্যা প্রতি বছর গড়ে ৪ শতাংশ হারে হ্রাস পেয়েছে। মানুষ জলবায়ু পরিবর্তন ও জীববৈচিত্র্যের ক্ষয়কে বাড়িয়ে তুলছে। যার ফলস্বরূপ, কোভিড-১৯ এর মত জুনটিক (অন্য প্রাণী থেকে মানুষের শরীরে আসা সংক্রামক ব্যাধি) রোগের ঝুঁকি বাড়ছে।

পরিবেশ দূষণ রোধ করতে জীবমন্ডলের সার্বিক সংরক্ষণ ও কার্যকারিতা বজায় রাখার কারণে জীববৈচিত্র্য আবশ্যক। পরিবেশে অক্সিজেনের সরবরাহ বজায় রাখতে, বৃষ্টিপাত ঘটাতে উদ্ভিদের ভূমিকা অপরিহার্য। পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা নদ-নদী, খাল-বিল, পুকুর-ডোবা, হাওর-বাঁওড়সহ প্রাকৃতিক জলাধারগুলো ব্যাপক ভূমিকা পালন করে থাকে। এ ছাড়াও পরিবেশকে শীতল রাখা, বর্ষা মৌসুমে বন্যা প্রতিরোধ, শহরে জলাবদ্ধতা নিরসন, পানির চাহিদা পূরণ ও আবর্জনা পরিশোধনে জলাভূমিগুলোর গুরুত্ব অপরিসীম।

কিন্তু মানুষ নিজেদের ইচ্ছেমতো জলাভূমিগুলো ভরাট করছে। অথচ জলাভূমিগুলো পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা, উদ্ভিদ ও প্রাণিকূলের টিকে থাকার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এদেশে নদী-নালা, খাল-বিল, পুকুর-ডোবা, হাওর-বাঁওড়ের অভাব নেই, শুধু সংরক্ষণ করার অভাব! গ্রাম, ইউনিয়ন, উপজেলা, জেলা ও শহর পর্যায়ে একের পর এক জলাভূমিগুলো ভরাট করা হচ্ছে। অথচ ‘প্রাকৃতিক জলাধার সংরক্ষণ আইন-২০০০’ অনুযায়ী কোনো পুকুর-জলাশয়, নদী-খাল ভরাট করা সম্পূর্ণ বেআইনি। আবার বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন-২০১০ অনুযায়ী জাতীয় অপরিহার্য স্বার্থ ছাড়া কোনো ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান কর্তৃক সরকারি বা আধা সরকারি, এমনকি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের বা ব্যক্তিমালিকানাধীন পুকুর বা জলাধার ভরাট করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। কিন্তু পরিতাপের বিষয় বর্তমানে আইন অমান্য করে বহু প্রভাবশালী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান প্রাকৃতিক জলাভূমিগুলো ধ্বংস করে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট করছে। এর ফলে জলাভূমির ওপর নির্ভরশীল মানুষ ও জীববৈচিত্র্যের ওপর দীর্ঘমেয়াদি নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে।

সুন্দরবন হলো বঙ্গোপসাগর উপকূলবর্তী অঞ্চলে অবস্থিত বিশ্বের একক বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন। জীব বৈচিত্র্যে ভরপুর সুন্দরবন সারা বিশ্বের মানুষের কাছে অন্যতম এক আকর্ষণীয় স্থান। শৌর্য-বীর্যের প্রতীক রয়েল বেঙ্গল টাইগারের প্রিয় আবাসভূমি এটি। ঘুর্ণিঝড় সিডর, আইলা, ফনী ও বুলবুলের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগের সঙ্গে মোকাবেলা করে সগৌরবে মাথা উচুঁ করে দাঁড়িয়ে আছে সুন্দরবন। যা দেশের অহঙ্কার। অথচ এ বনের অস্তিত্ব ক্রমেই বিপন্ন হচ্ছে। এ বন নিয়ে যারা গবেষণা করেন, তারা বলছেন জীববৈচিত্র্য ও পরিবেশ রক্ষার অন্যতম শক্তি সুন্দরবন। অথচ তেলের ট্যাংক ডুবে বনের অভ্যন্তরের পানি, পরিবেশ-প্রতিবেশ দূষিত হওয়া, চোরা শিকারি ও বনসংলগ্ন এলাকায় শিল্প-কারখানা নির্মাণের কারণে সুন্দরবনের অস্তিত্ব হুমকির মুখে ফেলছে।

জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় মৌলিক নীতি হিসাবে সংবিধানে স্বীকৃত। স্বাধীনতার পর ১৯৭৪ সালের শুরুতেই বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ অধ্যাদেশ কার্যকর করা হয়েছিল। যে ক’টি দেশ জৈব বৈচিত্র্য সম্পর্কিত আন্তর্জাতিক কনভেনশনটি বাস্তবায়নের জন্য আইন কার্যকর করেছে, তার মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। ২০১৭ সালেই বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে ‘বাংলাদেশ বায়োলজিকাল ডাইভারসিটি অ্যাক্ট’ পাস হয়েছে।বাংলাদেশ তার ভূখণ্ডের ৫ শতাংশের বেশি এবং সমুদ্র অঞ্চলের প্রায় ৫ শতাংশ এলাকাকে ‘ঝুঁকিতে থাকা’ এবং সংরক্ষিত অঞ্চল হিসাবে ঘোষণা করেছে।

প্রত্যেক জীবের এই পৃথিবীতে বেঁচে থাকার পূর্ণ অধিকার আছে। ১৯৯২ সালে জাতিসংঘের বিশ্বপ্রকৃতির ঘোষণাপত্রে এই চিন্তাধারা স্বীকৃতি পেয়েছে। তাই আমাদের প্রত্যেকের কর্তব্য প্রতিটি প্রজাতির জীবকে বাঁচিয়ে রাখা। এর জন্য দরকার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ এবং জীববৈচিত্র্যের সংরক্ষণ ও গুরুত্ব সম্বন্ধে মানুষজনকে সচেতন করা। নিরাপদ পৃথিবী রক্ষায় জীববৈচিত্র্যের ভূমিকা অপরিসীম এবং এজন্য এদিকে সকলকে সুদৃষ্টি দিতে হবে।

লেখক : ব্যাংকার ও কলামিস্ট।

মানবতার মুক্তির দূত মহানবীর (সা.) জীবনাদর্শ

সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)। প্রসিদ্ধ অভিমত অনুযায়ী তিনি ৫৭০ খ্রিস্টাব্দের ১২ রবিউল

রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ ও বাংলাদেশের অস্তিত্ব

রাজনীতি মানেই সংকট, রাজনীতি মানেই সংকট দুরীকরনের পথ। রাজনীতিহীন দেশ মানব শুন্য বা বিশৃঙ্খল। আমরা

বাংলাদেশে দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতি

গত ৫ অক্টোবর শেখ হাসিনার আওয়ামীলীগ সরকারের পতনের পর  ড. মোহাম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বে ২১ সদস্য

স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা থাকলে সুশাসন প্রতিষ্ঠা সম্ভব

পৃথিবীর সব দেশেই কমবেশি দুর্নীতি রয়েছে। লোভ ও অতিরিক্ত ভোগের আকাক্সক্ষা থেকেই দুর্নীতির উৎপত্তি হয়।
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

প্রতিবেশী দেশে ইলিশ ও সার চোরাচালানের ঝুঁকি রয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

ট্রাফিক সমস্যার সমাধান খুঁজতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

হাসিনার সুবিধাভোগী ও সহযোগী ছদ্মবেশে গনঅভ্যুত্থানের স্প্রিট ধ্বংস করার জন্য ষড়যন্ত্র করছে-শিমুল বিশ্বাস

সাধারণ মানুষের ওপর মারণাস্ত্র ব্যবহার বন্ধ করতে হবে: ফাওজুল

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান গ্রেপ্তার

নওগাঁয় নবাগত জেলা প্রশাসকের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

উপদেষ্টাদের কারও সম্পদ একটুও বাড়বে না: ধর্ম উপদেষ্টা

আসাদুজ্জামান নূর ও মাহবুব আলী কারাগারে

ঋণ দিতে বিশ্বব্যাংক চারটি শর্ত বেঁধে দিয়েছে বাংলাদেশকে

ফাইয়াজের জন্মদিনে মুনাম্মার আবেগঘন চিঠি

ভারতের দখলে থাকা ২০০ একর জমি ফেরত পেতে যাচ্ছে বাংলাদেশ

বিদেশে চলে যাওয়ার খবর গুজব: আসিফ নজরুল

১ বছর নয়, শিগগিরই খুলবে মিরপুর-১০ মেট্রো স্টেশন

একটি মহল অন্তর্বর্তী সরকারকে অনির্দিষ্টকাল ক্ষমতায় রাখতে চায়

তিতাস গ্যাসের পরিচালক হলেন মতিউর রহমান চৌধুরী

বেঁধে দেওয়া দামে মিলছে না ডিম-ব্রয়লার মুরগি

৩৪৮ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই মাদক কারবারি আটক

১৪ বছরে সরকারি চাকরিতে ক্ষতিগ্রস্তদের সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিতে কমিটি

ঈদে মিলাদুন্নবীর জশনে জুলুসমুখী জনতার ঢল

যাত্রী সংকটে ভারতগামী ফ্লাইট বন্ধ করল নভোএয়ার