ই-পেপার শনিবার, ০৩ মে ২০২৫, ২০ বৈশাখ ১৪৩২

অসহায় হরিজনদের কথা শুনবে কে?

রতন বালো:
০১ জুলাই ২০২৪, ১৬:৫৪

  • প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা
  • স্থায়ী দলিল চান হরিজনরা
  • মার্কেট নির্মাণের পাঁয়তারা

যে দেশে প্রায় ১০ লাখ রোহিঙ্গা থাকা-খাওয়ার নিশ্চয়তা পায় সে দেশের ভূমিপুত্ররা ভূমি থেকে উৎখাত হয় এমন আজব দেশে বাংলাদেশ। কথাগুলো বলছিলেন অশীতিপর হরিজন বাবুল চৌধুরী। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের বংশাল থানার মিরনজিল্লা হরিজন কলোনির বাসিন্দা। দেশ ভাগের আগ থেকে ব্রিটিশ কলোনিতে জন্ম তার। নিজে অনেক চড়াইউৎরাই দেখেছেন। দেখেছেন ভারত বিভক্তি এরপর পাকিস্তান। আবার সেই পাকিস্তান ভেঙে স্বাধীন বাংলাদেশের জন্ম। তবে এত কিছুর পরও ভাগ্য বদলায়নি বাবুল চৌধুরীদের। তারা যেমন ছিলেন সমাজের উচ্ছিষ্ট, আজো তেমনি রয়ে গেছেন। পুরুষ পরম্পরায় বসবাস করলেও পাননি ভূমির মালিকানা। স্রোতের শেওলার মতো তাদের নিজস্ব কোনো স্থায়ী আস্তানা নেই। যদিও স্বাধীন দেশের নাগরিক হিসেবে তাদের বাড়ির ঠিকানা থাকা ছিল সাংবিধানিক অধিকার।

বাবুল চৌধুরী নিজের জীবনের ইতিহাস এভাবেই তুলে ধরলেন। তিনি বলেন, পাকিস্তান মাঠসংলগ্ন এই কলোনিতেই তার জন্ম। তার পূর্বপুরুষরাও এখানে বসবাস করেছেন। এখান থেকেই তারা শ্মশানে উঠেছেন। তবে সবচেয়ে বড় সত্যিটা হচ্ছে তাদের নিজের কোনো ঠিকানা নেই। প্রায় ৪০০ বছর ধরে তারা এই কলোনিতে বসবাস করে আসছেন। তারপরেও স্থায়ী ঠিকানা জোগাড় করতে পারেননি। তার মতো ১২০টি পরিবারের প্রায় পাঁচ হাজার হরিজন এই পল্লীতে বসবাস করছেন।

হরিজনরা রাজধানীর সিটি করপোরেশন ও পৌরসভাসহ বিভিন্ন ওয়ার্ডে পরিচ্ছন্নতাকর্মী হিসেবে কাজ করে সংসার চালান। এরপরও তারা ঠিকানাবিহীন। তিনি অভিযোগ করে বলেন, কোনো কারণ ছাড়াই সিটি করপোরেশন উচ্ছেদ প্রক্রিয়া শুরু করে। ১২০টি পরিবারের মধ্যে ৮০টি পরিবারকে উচ্ছেদ করে সেখানে মার্কেট নির্মাণের পাঁয়তারা চলছে। অথচ অসহায় ঠিকানাবিহীন এরা কোথায় দাঁড়াবে তার কোনো পদক্ষেপ নেয়নি সিটি করপোরেশন।

গত ১২ জুন ১০টি পরিবারকে উচ্ছেদ করা হয়েছে। সিটি করপোরেশনের এই নির্মমমতার শিকার প্রায় শতাধিক হরিজন। যারা বর্তমানে খোলা আকাশের নিচে রোদে পুড়ে আর বৃষ্টিতে ভিজে মানবেতর জীবন পার করছেন। উচ্ছেদের পর মহিলাদের শ্রীশ্রী রামানন্দ সামাজিক মন্দিরে (ঠাঁকুরবাড়ি) আশ্রয় দেয়া হয়।

বাবুল চৌধুরী মতো সাধন দাস (৬৭), বাউজু লাল (৬৫), বিজয় লাল (৫৮) ও অনু দাসও (৫৭) এই কলোনির বাসিন্দাা।

তারা জানান, এই জায়গা আমরা ছাড়ব না, মরতে হয় এখানেই মরব। সাত পুরুষ এখানে মারা গেছেন। আমাদের দেশ গ্রাম কিছুই নেই। এখন আমরা কোথায় যাব?

তারা বলেন, জায়গা-জমি, ঘরবাড়ি ও সহায়সম্বল হারিয়ে মানবেতন জীবনযাপন করছে মিরনজিল্লা সিটি কলোনির ১০ পরিবার হরিজন। সরকারি অভিধানে তারা ‘হরিজন’ হিসেবে চিহ্নিত। সাধারণ জনগণও সাধারণভাবে তাদেরকে ‘কাওরা’ বলেই ডাকে। তারা খোলা মাঠে শূকর পালন করেন। বাংলায় ‘কাওরা’ শব্দটি শূকরের সঙ্গে বসবাসকারী একটি গোষ্ঠীর প্রতি চরম অবজ্ঞা প্রদর্শন করে। বাংলায় শব্দটি গালির সমার্থক। ইদানীং এই গোষ্ঠী নিজেদেরকে পরিচয় দিতে ‘কায়পুত্র’ শব্দটি চালু করেছে। এটি তাদের জন্য একটি সম্মানজনক শব্দ।

বাংলাদেশে বসবাসকারী অবাঙালি দলিতদের সাধারণভাবে হরিজন বলা হয়। ব্রিটিশ আমলে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা (১৮৩৮-১৮৫০), চা-বাগানের কাজ (১৮৫৩-৫৪), জঙ্গকাটা, পয়োনিষ্কাশন প্রভৃতি কাজের জন্য ভারতের নানা অঞ্চল থেকে দরিদ্র দলিত মানুষকে এ দেশে আনা হয়। তাদের থাকতে দেয়া হয় কাজের জায়গায়, কলোনিতে। এদের কাছ থেকে সেবা নেয়া যাবে, কিন্তু ছোঁয়া যাবে না। সেলুন, রেস্তোরাঁ, রেলের কামড়া, স্কুল-কলেজ পরিষ্কার করবে এরা।

তারা আরো জানান, আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় ২৬ জেলায় ১৮ হাজার ৫৬৬ পরিবারকে নতুন ঘর উপহার দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। এর মধ্য দিয়ে আরো ৭০টি উপজেলা ভূমি ও গৃহহীনমুক্ত হয়েছে। সব মিলিয়ে দেশের ৫৮ জেলা এবং ৪৬৬ উপজেলা এখন ভূমি ও গৃহহীনমুক্ত, যা দেশের জন্য অনেক বড় অর্জন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, কেউ আশ্রয়হীন থাকবে না। ভূমি ও গৃহহীনদের নতুন ঘর দেয়া হবে। তারপরও কেন হরিজনদের উচ্ছেদ সে প্রশ্নের জবাব অনুচ্চারিতই থেকে যাচ্ছে।

উচ্ছেদের প্রতিবাদে মাঠে নেমেছেন ভাগ্যহতরা ও তাদের পরিবার। চোখে কালো কাপড় বেঁধে স্কুলের পোশাকে হাতজোড় করে আছে কোমলমতি ছোট্ট শিশুরা। কারো হাতে পোস্টার। অনেকেই বসে আছেন রাস্তায়। কেউবা মাটিতে শুয়ে আছেন। কান্নাজড়িত কণ্ঠে সবার একটিই আকুতিÑ তাদের শেষ আশ্রয়টুকু যেন ভেঙে ফেলা না হয়। এটি রাজধানীর বংশালে হরিজন সম্প্রদায়ের মিরনজিল্লা পল্লীর কথা।

সরেজমিন দেখা গেছে, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) পল্লীটিতে বুলডোজারসহ উচ্ছেদের সরঞ্জামাদি দিয়ে ১০টি পরিবারের ঘর ভেঙে দিয়েছে। মোতায়েন করা হয়েছে বিপুল সংখ্যক পুলিশ। সেখানে উপস্থিত সিটি করপোরেশনের বড় বড় কর্মকর্তাসহ সিটি করপোরেশনের লঠিয়াল বাহিনী। যাদের লক্ষ্য ৪০০ বছরের পুরোনো এই পল্লী উচ্ছেদ করে এখানে নতুন করে ভবন নির্মাণ করা।

সিটি করপোরেশন বলছে, এখানে নির্মিত হবে কাঁচাবাজার। এতে বেশি উৎসাহ দেখাচ্ছেন স্থানীয় ৩৩ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর। মেয়রের পক্ষ থেকে আশ্বাস দেয়ার পরও গত ১২ জুন সোমবার দুপুর থেকে মিরনজিল্লা পল্লী উচ্ছেদ অভিযান চালিয়েছে ডিএসসিসি। পল্লীর বাসিন্দাদের অভিযোগ, ভবন নির্মাণের জন্য ২০টি ঘরের কথা বলে গত সোমবার ৮০টি বসতি গুঁড়িয়ে দেয়া হয়েছে। এর পরদিন মঙ্গলবার দুপুরের আগেই আবারো বস্তি উচ্ছেদে হাজির হয় সিটি কর্তৃপক্ষ। এসব দেখে বসতির কোমলমতি শিশুদের কেউ স্কুলে যায়নি। তারা প্রত্যেকেই স্কুলের পোশাকে প্রতিবাদে শামিল হয়েছে। হাতজোড় করে তারা মিনতি করছে, আমাদের পুনর্বাসনের আগে উচ্ছেদ করো না। দোহাই লাগে। আমরাও মানুষ। বাঁচতে চাই। বাঁচতে দাও।

২০১৯ সালের ২ জুলাই পরিকল্পনা কমিশনের সে সময়ের সিনিয়র সহকারী প্রধান মো. আকতার হোসেন স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিবকে চিঠি দিয়ে বলেন, মিরনজিল্লা হরিজন সিটি কলোনিভুক্ত জায়গায় আবাসিক ভবন ব্যতীত কোনো বাণিজ্যিক ভবন কিংবা মার্কেট নির্মাণ করা যাবে না।

২০২১ সালে ৪ নভেম্বর স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী (সাবেক) স্বপন ভট্টাচার্য্য ডিও লেটার দিয়েছেন সাবেক ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসকে। লেটারে স্বপন ভট্টাচার্য্য হরিজন সম্প্রদায়ের লোকদের দুরবস্থা দূরীকরণের জন্য একটি বহুতল আবাসিক ভবন নির্মাণের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে ঢাকা দক্ষিণের মেয়রের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।

গত ১৫ জুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃষ্টি আকর্ষণ করে মানিকগঞ্জ প্রেস ক্লাবের সামনে ব্যানার নিয়ে মানববন্ধন করেছেন দক্ষিণ মানিকগঞ্জের যুবক অমিতাভ জমাদার।

তিনি এ বিষয়ে বলেন, রাজধানীর ৩৩নং ওয়ার্ডে সুইপার কলোনির উচ্ছেদ অভিযান চলমান আছে। যা অমানবিক। একই সঙ্গে এটি নিন্দনীয় কাজ। বিষয়টি দুঃখজনক। তিনি সুইপার কলোনির বাসিন্দাদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন। যেখানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষণা দিয়েছেন, দেশে কেউ ঘরহীন থাকবেন না। এরপরও ডিএসসিসি পুরান ঢাকার বংশালের আগা সাদেক রোডের মিরনজিল্লার সুইপার কলোনি উচ্ছেদ করে সরাসরি প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখাচ্ছে। একজন সচেতন মানুষ হিসেবে এটি মেনে নেয়া যায় না।

তিনি বলেন, যায় যদি যাক প্রাণ তবু আমরা কোনোভাবেই হরিজনদের উচ্ছেদ করতে দেবো না।

উচ্ছেদের বিরুদ্ধে অমিতাভ জমাদার ছাড়াও কথা বলেছেন বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মনীন্দ্র কুমার নাথ। তিনি বলেন, অসহায় মানুষদের এভাবে উচ্ছেদ করা মানবাধিকার লঙ্ঘনের শামিল। তাদের পুনর্বাসনের উদ্যোগ না নেয়া পর্যন্ত উচ্ছেদ অভিযান বন্ধের দাবি জানান তিনি।

জানতে চাইলে বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রানাদাশগুপ্ত বলেন, সরকারি দল এবার যে নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করেছে, সেখানে যেসব অঙ্গীকার, তাতে স্পষ্ট বলা হয়েছিলÑ অনগ্রসর হরিজন ও দরিদ্র জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও তাদের বাসস্থানের মতো মৌলিক বিষয়গুলো গুরুত্ব দেয়া হবে। তাদের জীবনমান উন্নয়নে সরকার অগ্রগণ্য ভূমিকা পালন করবে। এটি সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তাদের মনে করিয়ে দিয়েছি। বলেছি, পুনর্বাসন না করে কাউকে উচ্ছেদ করা আইন-বিরুদ্ধ।

বাংলাদেশ হরিজন ঐক্য পরিষদের সভাপতি কৃষ্ণলাল বলেন, আমরা তো এই দেশের নাগরিক। তাহলে সামান্য বসতির অধিকারটুকু কেন কেড়ে নেয়া হচ্ছে। আমাদের জোর করে কেন রাস্তায় ফেলে দেয়া হচ্ছে?

গত ১৩ জুন সন্ধ্যা ৬টার পর সিটি করপোরেশন কর্তৃপক্ষকে বুলডোজার নিয়ে কলোনির কাছাকাছি একটি স্কুলের পাশে অবস্থান নিতে দেখা গেছে। তাতে এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। হরিজনদের চোখে এরা এখন সিটির লোক নয় সরাসরি পাকিস্তানিদের প্রেতাত্মা। বর্তমানে হরিজন সম্প্রদায়ের লোকজন রাস্তায় বসে অনাগত ভবিষ্যতের দিকে চেয়ে আছেন।

কৃষ্ণ লাল বলেন, যেখানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষণা দিয়েছেন, বাংলাদেশে কেউ ঘরহীন থাকবেন না, সেখানে ডিএসসিসি পুরান ঢাকার সুইপার কলোনির একাংশের বাসিন্দাদের উচ্ছেদ করতে আদাজল খেয়ে মাঠে নেমেছে। এটা থেকে স্পষ্ট, সরকার তার নির্বাচনী ওয়াদা এক শ্রেণির মানুষের জন্য বাস্তবায়ন করতে হিমশিম খাচ্ছে। তিনি স্পষ্ট করেই বলেন, পুনর্বাসনের বিকল্প ব্যবস্থা না করে কোনো অবস্থাতেই হরিজনদের বাসাছাড়া করা যাবে না। এর জন্য যত রক্ত দিতে হয় তা দিতে আমরা প্রস্তুত।

উল্লেখ্য, ব্রিটিশ ভারতের তেলেগু এলাকা থেকে আসা এই হরিজন সম্প্রদায়ের লোকজন কয়েকশ বছর ধরে এই কলোনিতে বসবাস করে আসছেন। নগরবাসীর সেবার জন্য তাদের আনা হয়েছিল। তারা স্বেচ্ছায় এসে ঢাকা শহরে গেঁড়ে বসেননি। কিন্তু অকৃতজ্ঞর মতো আজ তাদের উৎখাত করা হচ্ছে। এমন প্রতিদান পেয়ে তারা নিজেদের ভাগ্যকে দুষছেন। তবে তারা এখনো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দিকে তাকিয়ে আছেন। নিশ্চয়ই জাতির জনকের কন্যা তাদের মাথা গোঁজার ঠাঁই থেকে বঞ্চিত করবেন না।

আমার বার্তা/এমই

রাজধানীতে অবৈধ সীসা বারে সয়লাব

* সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর মদদে বিস্তার ঘটে বারের * তারকা হোটেল আমারিতে মাসুদ রানার তত্বাবধানে শীশা বারের

জুজুর ভয়ে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের কর্মীরা

* চলছে বদলি, আর্থিক সুবিধা আদায় এবং রাজনৈতিক রং লাগানোর পাঁয়তারা রাজনৈতিক পটপরিবর্তন তথা ছাত্র-জনতার অভুত্থানের

বঙ্গবন্ধু পরিষদের নিয়ন্ত্রণে মাদকদ্রব্য অধিদপ্তর

# বদলি থেকে পদায়ন, সবই হয় তাদের ইশারায় # বঙ্গবন্ধু পরিষদের নেতারা পান ‘প্রাইস পোস্টিং’, ছড়ি

শাহজালালে আশীর্বাদপুষ্টরা বহাল তবিয়তে

# মন্ত্রণালয়কে অন্ধকারে রেখে বিজ্ঞাপনের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ স্থাপনা # অভ্যন্তরীণ টার্মিনালে তিন হাজার বর্গফুট ইজারা নিয়ে
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

মধ্যরাতে সরিয়ে দেওয়া হলো খালেদা জিয়ার ফ্লাইটের দুই কেবিন ক্রুকে

ঝালকাঠির নলছিটিতে থ্রি-হুইলারের ধাক্কায় নিহত ২

সারাদেশে ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে কামিল পরীক্ষা শুরু

দেশের মানুষ মর্যাদা ও অধিকারের প্রশ্নে একাট্টা হয়েছে: আখতার

চালের দাম কমলে আটার দামও কমে যাবে: খাদ্য উপদেষ্টা

ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মাঝেই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা পাকিস্তানের

শিক্ষা সংস্কার ও কোচিং বাণিজ্য বন্ধসহ ১২ দাবি অভিভাবক ফোরামের

মসজিদুল হারামে প্রবেশে যেসব সুন্নত পালন করবেন

হাসিনার দুঃশাসন ও পতন নিয়ে আল জাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র

দুই মাসের মধ্যে হেফাজতের নেতা–কর্মীদের মামলা প্রত্যাহারের দাবি মামুনুল হকের

ফেরেশতা এলেও কয়েক মাসে এ দেশকে ঠিক করতে পারবে না

সাকিবকে আ.লীগে যোগ দিতে নিষেধ করেছিলেন মেজর হাফিজ

অতীতের দুর্বৃত্তায়নই আমাদের শিল্পখাতের ব্যর্থতার কারণ: সাখাওয়াত

বিসিবির দায়িত্বে যোগ্য ব্যক্তিদের চান তামিম ইকবাল

আইএমএফ বেশি শর্ত দিলে সরে আসবে বাংলাদেশ: আনিসুজ্জামান

ফিলিস্তিনি শিশুকে হত্যার দায়ে ৫৩ বছরের কারাদণ্ড

জাওয়াদের সেঞ্চুরিতে শ্রীলঙ্কাকে রেকর্ড রানের লক্ষ্য দিলো বাংলাদেশ

খিলগাঁওয়ে ডিএসসিসির মশক নিধন ও পরিচ্ছন্নতা অভিযান পরিচালিত

সামাজিক সংলাপে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে (এআই) কাজে লাগানোর আহবান

দেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে সন্ধ্যায় বিএনপির যৌথ সভা