ই-পেপার সোমবার, ০৭ জুলাই ২০২৫, ২৩ আষাঢ় ১৪৩২

কলেরায় বিশ্বজুড়ে মৃত্যু বেড়েছে ৭১ শতাংশ: ডব্লিউএইচও

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:
০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০:৪২

২০২৩ সালের গোটা বছরে কলেরায় আক্রান্ত হয়ে বিশ্বজুড়ে প্রাণ হারিয়েছেন ৪ হাজারেরও বেশি মানুষ। আগের বছর ২০২২ সালের তুলনায় মৃতের এই সংখ্যা শতকরা হিসেবে ৭১ শতাংশ বেশি।

জাতিসংঘের বৈশ্বিক স্বাস্থ্য নিরাপত্তা বিষয়ক অঙ্গসংগঠন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান নির্বাহী তেদ্রোস আধানম গেব্রিয়েসুস বুধবার এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়ে বলেছেন, “সংঘাত, জলবায়ু পরিবর্তন, অনিরাপদ পানি ও পয়োঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা, দারিদ্র্য এবং বাস্তুচ্যুতির জেরে কলেরায় মৃত্যুহারে এই উল্লম্ফণ ঘটেছে। অথচ এই রোগটি নিরাময়যোগ্য এবং সঠিক চিকিৎসা পেলে রোগী দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠে।”

অত্যন্ত সংক্রামক এবং প্রাণঘাতী রোগ কলেরার জন্য দায়ী ভিব্রিও কলেরিয়া নামের একপ্রকার ব্যাকটেরিয়া। দূষিত পানির মাধ্যমে এই রোগটি ছড়ায়। এক সময় এই রোগটির প্রাদুর্ভাবে ভারতবর্ষে গ্রামের পর গ্রাম উজাড় হয়ে যেতো।

২০২৩ সালের কলেরা পরিস্থিতি নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কাছে নিজেদের তথ্য দিয়েছে ৪৫টি রাষ্ট্র। সেসব তথ্যের ভিত্তিতে একটি প্রতিবেদন প্রস্তুত করেছে ডব্লিউএইচও। সেখানে বলা হয়েছে, গত বছর আফ্রিকার দেশগুলোতে কলেরা সংক্রমণের হার বৃদ্ধি পেয়েছে শতকরা হিসেবে ১২৫ শতাংশ। তবে একই সময়ে মধ্যপ্রাচ্য ও এশিয়ায় এই রোগের প্রাদুর্ভাব কমেছে ৩২ শতাংশ।

তবে প্রতি বছরই বাড়ছে কলেরায় মৃত্যুর সংখ্যা। ডব্লিউএইচও’র প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২০ সালের তুলনায় ২০২১ সালে মৃত্যুহার বেড়েছিল ১৩ শতাংশ, ২০২১ সালের তুলনায় ২০২২ সালে বেড়েছে ৩৮ শতাংশ এবং সর্বশেষ ২০২২ সালের তুলনায় ’২৩ সালে বেড়েছে ৭১ শতাংশ।

২০২৩ সালে ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গো, মালাউই, সোমালিয়া, হাইতি, মোজাম্বিক, জিম্বাবুয়েসহ মোট ২২ টি দেশে মহামারি আকারে কলেরা ছড়িয়ে পড়েছিল। এখন পর্যন্ত এই পরিস্থিতির তেমন উন্নতি ঘটেনি বলে উল্লেখ করা হয়েছে ডব্লিউএইচওর প্রতিবেদনে।

কলেরা প্রতিরোধের জন্য টিকা রয়েছে, তবে বিশ্বের মাত্র একটি কোম্পানি সেই টিকা উৎপাদন করে। ফলে একদিকে এই টিকার দাম যেমন বেশি, তেমনি যোগানও অপ্রতুল। তাই টিকার ঘাটতি মেটাতে অন্যান্য কোম্পানিকেও এ খাতে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে ডব্লিউএইচও। -- সূত্র : ভয়েস অব আমেরিকা

আমার বার্তা/জেএইচ

স্বাধীনতা এবং আন্তঃনির্ভরতা : মরক্কো ও আমেরিকার অটুট বন্ধুত্ব

১৭৮৬ সালে মরোক্কা-আমেরিকা শান্তি ও বন্ধুত্ব চুক্তি (মারাকেশ চুক্তি) স্বাক্ষরিত হয়, যার ফলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র

ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো জনসম্মুখে খামেনি

ইসরায়েলের সঙ্গে সরাসরি সংঘর্ষ শুরুর পর প্রথমবারের মতো জনসমক্ষে উপস্থিত হয়েছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ

গাজায় খাদ্য সহায়তা নিতে গিয়ে নিহত ৭৪০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় খাদ্য সহায়তা নিতে গিয়ে গত কয়েক সপ্তাহে ৭৪০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি

নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করার ঘোষণা দিলেন ইলন মাস্ক

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের ঘোষণা দিয়েছেন বর্তমান বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ ধনকুবের এবং বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

জাবি দর্শন এলামনাই এসোসিয়েশনের সভাপতি মঞ্জুর,সম্পাদক রাসেল

চট্টগ্রামে সড়ক উন্নয়ন, যানজট ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে মতবিনিময় সভা

ইসলামিক এনজিওগুলোকে সামাজিক ব্যবসায় এগিয়ে আসার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

ঢাকার সঙ্গে সম্পর্ককে বাণিজ্যের চোখে দেখে ওয়াশিংটন: কুগেলম্যান

বোরকা পরে এসে যুবদল কর্মীকে স্ত্রী-কন্যার সামনে গুলি করে হত্যা

দেশ ইতিহাসে সবচেয়ে বড় ‘রাজনৈতিক মব’ হয়েছিল ২০১৩ সালে

হাসিনাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ

সীমান্তে বিএসএফের আর কোনও আগ্রাসন বরদাশত করা হবে না

ঐকমত্য নয় অচলাবস্থা তৈরি করছে নতুন নতুন প্রস্তাব: ফখরুল

স্বাধীনতা এবং আন্তঃনির্ভরতা : মরক্কো ও আমেরিকার অটুট বন্ধুত্ব

ঢাকায় আলজেরিয়ার ৬৩তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপিত

সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানের মর্যাদা পাচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক

জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন জরুরি: মুজিবুর রহমান

কাঁচা পাট ও পাটপণ্য রপ্তানিতে বহাল থাকবে আগের মাশুলই

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‌‌‌‌‌‌‌সঙ্গে ‌‌‌‌‌‌‌‌বাণিজ্যে ‘সহজে আপস’ করবে না জাপান

বিভিন্ন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সোনা কেনা বেড়েছে

রিটার্ন জমা দেয়ায় যেসব খাতে মিলবে করছাড়

পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি

বাংলাদেশে কোনো ধরনের জঙ্গিবাদ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

আশুরা উপলক্ষে রিহ্যাবের আলোচনা সভা