ই-পেপার রবিবার, ১৮ মে ২০২৫, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২

ভারতের সাংস্কৃতিক আগ্রাসন ও আমাদের তরুণ প্রজন্ম

রায়হান আহমেদ তপাদার:
১৮ মে ২০২৫, ১০:৩৭

ভারতীয় চ্যানেলগুলো বাংলাদেশে যেভাবে প্রভাব বিস্তার করছে তা অত্যন্ত ক্ষতিকর। এ চ্যানেলগুলো আমাদের সংস্কৃতিকে নষ্ট করছে। আমাদের সংস্কৃতি, তাদের সংস্কৃতি ভিন্ন ভিন্ন। আমাদের নিজস্ব সংস্কৃতি, বাঙালির সংস্কৃতি। কিন্তু ভারতীয় চ্যানেলের মাধ্যমে তাদের সংস্কৃতি আমাদের সমাজে অপসংস্কৃতি হিসেবে প্রবেশ করে সমাজকে ধ্বংস করে দিচ্ছে। বিশেষ করে যে সকল টিভি চ্যানেলে নাটক এবং সিরিয়াল প্রচার হয়। বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে সরকার পরিবর্তন সম্ভব হলেও একটি বিষয়ের ওপর কোনো নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হচ্ছে না তা হলো ভারতীয় সিরিয়াল। শেখ হাসিনার মতো একজন প্রভাবশালী ও শক্তিশালী প্রধানমন্ত্রীকে রাষ্ট্রীয় কাঠামোর মধ্য দিয়ে সরিয়ে দেওয়া গেলেও ভারতীয় চ্যানেলগুলোতে সম্প্রচারিত এসব সিরিয়াল বন্ধ করা যায়নি। এই বাস্তবতা আমাদের এক গভীর সংকেত দেয়: এদেশে রাজনৈতিক শক্তির চেয়েও সাংস্কৃতিক আগ্রাসনের ক্ষমতা অনেক বেশি। বিষয়টি নিছক বিনোদন নয়; এটি এক নীরব, পরিকল্পিত ও সুদূরপ্রসারী মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধ। যার লক্ষ্য আমাদের পরিবার, সমাজ এবং ধর্মীয় বিশ্বাসকে ভেঙে ফেলা। ভারতীয় সিরিয়ালগুলো এমনভাবে নির্মিত হয় যেখানে বাস্তবতা নয়, বরং অতি-নাটকীয়তা, চক্রান্ত, দ্বন্দ্ব, অহংকার, প্রতিশোধ, লোভ ও অসত্যকে কেন্দ্র করে গল্প তৈরি করা হয়। এসব সিরিয়ালের মূল দর্শক নারী সমাজ, যারা দিনের পর দিন এসব গল্প দেখে নিজেদের জীবনকে পরিমাপ করতে থাকেন সেই কল্পনার স্কেলে। তারা ভাবতে শুরু করেন আমি কেন পারছি না? আমার সংসার কেন এমন নয়? আমি কেন নিজের মতো স্বাধীন হতে পারছি না? এভাবেই ধীরে ধীরে তারা নিজের বাস্তব সংসার, স্বামী, পরিবার ও সমাজকে অবমূল্যায়ন করতে শুরু করেন। সিরিয়ালে নারীদের এমনভাবে উপস্থাপন করা হয়, যেন তারা একাই সবকিছু করতে সক্ষম। সংসার ছাড়াই তারা প্রতিষ্ঠিত হতে পারে, স্বামীর প্রয়োজন নেই।

অথচ বাস্তবতা সম্পূর্ণ ভিন্ন। বাস্তবে কর্মজীবন কঠিন, সম্মান অর্জন কঠিন, স্বামীর সহযোগিতা ছাড়া একটি পরিবার টিকিয়ে রাখা কঠিন-এগুলো সিরিয়াল কখনো দেখায় না। এতে তৈরি হয় এক ধরনের মানসিক বিভ্রান্তি, যার ফলে নারীরা বাস্তব জীবনকে ভ্রান্তভাবে দেখতে শুরু করেন। একটি অপ্রিয় সত্য হলো, ভারতীয় সিরিয়াল থেকে নারীরা কেবল কল্পনা নয়, কূটচাল ও ষড়যন্ত্রের শিক্ষাও নিচ্ছেন। সিরিয়ালে দেখা শাশুড়ি-বউয়ের চক্রান্ত, ননদের কুটনীতি, এবং পারিবারিক বিশ্বাসঘাতকতার গল্পগুলো তারা অবচেতনভাবেই নিজেদের জীবনে প্রয়োগ করতে শুরু করেন। একটি ছোট্ট ঘটনা থেকেই শুরু হয় সন্দেহ, বাড়ে দোষারোপ, এবং এক সময় পৌঁছায় সম্পর্কচ্ছেদের মতো চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে। দেশে বর্তমানে বাড়তে থাকা বিবাহবিচ্ছেদের হার, পারিবারিক কলহ ও সন্তানদের মানসিক বিপর্যয়ের পেছনে এই সিরিয়ালের প্রভাব অস্বীকার করার সুযোগ নেই।এই সিরিয়ালগুলোর আরেকটি মারাত্মক দিক হলো, এগুলো ইসলামি পারিবারিক কাঠামোকে প্রশ্নবিদ্ধ করে তোলে। ইসলাম নারী ও পুরুষের জন্য স্বতন্ত্র দায়িত্ব ও মর্যাদার নির্ধারণ দিয়েছে। কিন্তু সিরিয়ালে নারীদের এমনভাবে উপস্থাপন করা হয়, যেন পুরুষের সব কাজ নারীকেও করতেই হবে এবং পুরুষ যদি কোনো দায়িত্ব পালন করতে পারে, নারী কেন পারবে না-এই প্রশ্নটিকে তুলে ধরে তারা ধর্মীয় ব্যবস্থাকেই চ্যালেঞ্জ করে। এর ফলে মেয়েরা অন্ধভাবে নারী স্বাধীনতার নামে এমন কিছু চিন্তা ও আচরণ গ্রহণ করে যা ইসলামি দৃষ্টিকোণ থেকে অনুচিত এবং ইমানহানিকর। এছাড়া, এসব সিরিয়ালে নৈতিকতাহীন সম্পর্ক, অবৈধ প্রেম, পরকীয়া, মিথ্যা, ছলচাতুরি, এমনকি ধর্মীয় আচার-আচরণকে কুসংস্কার হিসেবে দেখানো হয়। এটি স্পষ্টত একটি পরিকল্পিত প্রচেষ্টা, যার মাধ্যমে মুসলিম সমাজকে তার বিশ্বাস থেকে ধীরে ধীরে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়।

এখন মানুষ দেশ-বিদেশের বিভিন্ন চ্যানেল দেখার সুযোগ পাচ্ছে। আর এর মধ্যে কোন কোন দেশের কিছু অনুষ্ঠান এমন আসক্তি তৈরি করেছে দশর্কদের মনে, যা তাদের প্রাত্যহিক জীবনের ওপরও নানাভাবে প্রভাব ফেলছে। আর এ প্রভাবগুলো বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে বেশির ভাগই নেতিবাচক প্রভাবে পরিণত হয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে ভারতীয় সিরিয়ালগুলো। বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটা ঘরেই বাড়ছে ভারতীয় সিরিয়াল দেখার আসক্তি। বিশেষ করে এ নেশায় জড়িয়ে পড়ছেন নারীরা। আর তাদের সাথে থাকা শিশুরাও অনেকক্ষেত্রে এসব সিরিয়ালের ভক্ত হয়ে উঠছে। স্টার জলসা, স্টার প্লাস, জি বাংলা, জি টিভি, সনি-এসব চ্যানেল যেন এখন রমনীদের কাছে নিত্যদিনের কাজের চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। রান্না কিংবা খাওয়া হোক বা না হোক, এসব চ্যানেলে অনুষ্ঠিত নাটক তাদের দেখা চাই-ই চাই। এই নাটকগুলোর প্রভাব এমন পড়ে যে, আশপাশে একটু তাকালেই তা স্পষ্ট হয়ে যায়। ঈদ, নববর্ষ কিংবা যেকোন উৎসবকে সামনে রেখে চলে এসব সিরিয়ালের নায়িকা কিংবা আকর্ষণীয় কোন নারীর নাম অনুসারে পোশাক বিক্রির হিড়িক। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে নজর দিলেই বিষয়টি আরো পরিষ্কার হয়ে উঠবে সবার সামনে। ভারতীয় এক সিরিয়ালের নায়িকা পাখির নামকরণে পাখি থ্রি-পিস কিনে না দেয়াতে আত্মহত্যা করেছে বাংলাদেশের কিশোরী। এই পোশাক কিনে না দেয়ায় স্বামীকে তালাক দেয়ার মতো ঘটনাও ঘটেছে। এই প্রভাব ছেলেদের মধ্যেও কম নয়। সম্প্রতি ছেলেকে পড়তে বসিয়ে বাবা মা সিরিয়াল দেখতে বসে। এ অবস্থায় তাদের ৭ বছরের ছেলে সিরিয়াল দেখার সুযোগ না পেয়ে, করেছে আত্মহত্যা। তারপরও দিব্যি চলছে এসব চ্যানেল। শুধু এমনটাই নয়, আরো অনেকভাবে এই সিরিয়ালগুলো অপরাধের পরোক্ষ মদদ দিচ্ছে। প্রতিটা সিরিয়ালেরই বিষয়বস্তু পরকীয়া, স্বামী-স্ত্রী একে অন্যের প্রতি সন্দেহ, অবিশ্বাস, নারী-পুরুষের অবাধ মিলন, তুচ্ছ কারণে খুন, নির্যাতন, পরচর্চা ইত্যাদি।

আর এসব দেখে দেখে আমাদের নারী ও পুরুষরাও অনুকরণ করছে। একটা সংসার কিভাবে নষ্ট করা যায় তার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সব উপায়ই এই সব সিরিয়ালে দেয়া আছে। আর অনেক নারী-পুরুষ সেগুলো গোগ্রাসে গিলছে। অনেকে বলছেন, আমাদের মিডিয়া ভাল কিছু দিতে পারছে না বলে এইসব ভারতীয় সিরিয়ালের আসক্তি কাটছে না। কিন্তু মনে রাখা জরুরি যেকোন মন্দ জিনিসেই আসক্তি বা নেশা হয়। ভাল বিষয়ে হয় না। এদিকে, ভারতীয় এসব চ্যানেলের কারণে আজ হুমকির মুখে বাংলাদেশি চ্যানেলগুলো। ভারতীয় চ্যানেলের ভিড়ে বাংলাদেশি চ্যানেলগুলো এখন নিজেদের হারিয়ে খোঁজার উপক্রম। সেই সাথে আমাদের দেশীয় সংস্কৃতি আজ হুমকির মুখে। বাঙালির অনেক উৎসবে নারীকে এখন আর দেখা যায় না চিরচেনা বাঙালির রূপে। না পোশাকে, না সাজ-সজ্জায়। সবাই ভারতীয় অমুক সিরিয়ালের কায়দায় সাজবে, তাদের এই অনুষ্ঠান বা ওই অনুষ্ঠানের অনুকরণে আনুষ্ঠানিকতাও করবে। এমনকি এখন বিয়ের আয়োজনেও বর-কনের আগ্রহে কিংবা তাদের পরিবারের সদস্যদের আগ্রহে বিয়ের সাজ-সজ্জা থেকে শুরু করে সেট ডিজাইনও হয় ভারতীয় সংস্কৃতির আদলে। বিয়ের রীতিতেও আধুনিকতার নামে ঢুকে যাচ্ছে ভারতীয় রীতি। এসব চ্যানেলের চাকচিক্য, খোলামেলা আর আভিজাত্যের দর্শনে বাঙালির মাঝে একধরনের বিলাসিতার বাসনা সৃষ্টি করেছে। দামি পোশাক সাধারণ পরিবারগুলো কিনতে না পারার কারণে তৈরি হচ্ছে অসহিষ্ণুতা আর ঘটছে নিত্য নতুন অপরাধ। আর সব মিলিয়ে বতর্মানের অস্থিরতার জন্যও দায়ি এসব সিরিয়াল। শুধু সংসার আর অপরাধের মধ্যেই এখন আর সীমাবদ্ধ নেই এসব সিরিয়াল। বাচ্চাদের পড়ার বইয়েও রয়েছে এসব সিরিয়ালের কাহিনী। লেখার খাতার উপরও রয়েছে এসব সিরিয়ালের নায়ক বা নায়িকাদের ছবি। পেন্সিলেও থাকে ভারতীয় সব কার্টুন ছবির স্টিকার।

মনোবিজ্ঞানীরা বলছেন, যেহেতু বাংলাদেশের শিক্ষিত-অশিক্ষিত অনেক নারীই এখন মন্ত্রমুগ্ধের মতো টিভি সেটের সামনে রিমোট হাতে বসে ভারতীয় হিন্দী, বাংলা সিরিয়াল দেখতে থাকেন, তাই একই বিষয় বারবার দেখতে দেখতে তাদের মনোজগতে বিষয়গুলো এমন ভাবে গেঁথে যায় যে, তারা নিজেদের অজান্তেই অর্থাৎ নারীদের অবচেতন মনেই বিষয়গুলো নিজ দায়িত্বে জায়গা করে নেয়। এবং তারা এগুলোকে যাপিত জীবনে ব্যবহার করে। সংস্কৃতিসেবীরা এই বিষয়টিকে দেখছেন মহামারি আকারে। কারণ হিসেবে তারা বলছেন, ভারতীয় সংস্কৃতির আগ্রাসন সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে এতই প্রকট আকার ধারণ করেছে যে, কোন প্রতিষেধকই এখন আর কাজ করছে না। অভিজাত শ্রেণী থেকে শুরু করে একেবারেই পতিত শ্রেণী,উচ্চবিত্ত থেকে নিম্নবিত্ত পরিবার, বয়স্ক থেকে শিশু পর্যন্ত সবাই এই মহাব্যাধিতে নিমজ্জিত। আমাদের বাচ্চারা এখন মায়ের ভাষা বাংলা শিখার আগেই হিন্দিতে কথা বলা রপ্ত করে ফেলছে। আর এটি হচ্ছে ভারতীয় চ্যানেলগুলোর কারণে। এখনকার নারীদের আড্ডা কিংবা বৈঠকের অন্যতম বিষয় হয়ে উঠেছে অমুক চ্যানেলে অমুক সিরিয়ালের আলাপন। স্টার প্লাস, স্টার জলসা, জি বাংলাসহ একাধিক চ্যানেল রয়েছে, যেগুলোর মোহে মজেছে আমাদের দেশের নারী সমাজ। ভারতীয় সিরিয়ালের বেশির ভাগ অংশ জুড়ে থাকে বৌ-শাশুড়ি, কিংবা ননদ-ভাবি অথবা জা-জায়ের মধ্যকার দ্বন্দ্ব, চুলোচুলি আর প্যাঁচ লাগিয়ে একে অপরের ঘর ভাঙ্গা কিংবা পারিবারিক অশান্তি সৃষ্টি। সবচেয়ে ভয়ঙ্কর যেটি, সেটি হল এসব সিরিয়ালে, দৃষ্টিকটু বেশ-ভূষা, পরকীয়া আর অবৈধ সম্পর্কগুলো থাকে অতি সাধারণ বিষয়। আর এসব দেখে তারাও ধাবিত হচ্ছে বাংলাদেশের সংস্কৃতির বিপরীত ধারায়। বিশ্বায়নের এই যুগে নিজেকে গুটিয়ে রাখার সুযোগ যেমন নেই, তেমনি অন্যদেশ থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়ারও সুযোগ নেই।

তাই নিজের দেশ ও সংস্কৃতিকে ভালবেসে, অন্যের ভালটা নিয়ে যদি আমরা সমৃদ্ধ হওয়ার চেষ্টা করি তাহলে হয়তো ভারতীয় সিরিয়ালগুলোকে আর দোষারোপ করতে হবে না। তাই নারীদের যার যার অবস্থান থেকে দীঘর্মেয়াদী ক্ষতিকর মানসিকতার ভারতীয় নাটক পরিহার করে দেশীয় সংস্কৃতির লালন ও বিকাশে এগিয়ে আসা প্রয়োজন। সরকারের দায়িত্বশীলরা এসব ক্ষতিকর চ্যানেলগুলোর বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা গ্রহন না করলেও অন্তত জাতীয় স্বার্থে আমাদের দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিতে হবে। এজন্য সর্বপ্রথম চাই সকলের সচেতনতা এবং দেশ প্রেমের মনোভাব। বাস্তবতা বিবর্জিত চরিত্রের বাস্তবায়ন যখন বাস্তব চরিত্রে রূপায়ণ করা হয় তখন বহুবিদ সমস্যা সৃষ্টি হয়। দেশীয় টিভি অনুষ্ঠান নির্মাতারা তাদের অনুষ্ঠানে প্রমীলা শ্রোতা টানতে ইতোমধ্যেই ভারতীয় টিভি সিরিয়ালের হুবহু নকল করতে শুরু করেছে। সৃজনশীলতার অভাবে অনুষ্ঠান নির্মানের গুনগত কারণে সে অনুষ্ঠানগুলো ভারতীয় সিরিয়ালের তুলনায় অনেক নিম্নমানের হচ্ছে। অপরদিকে দেশীয় চ্যানেলগুলোর অবিরাম বিজ্ঞাপনের যন্ত্রনায় অতিষ্ট হয়ে দেশের দর্শকরা দেশীয় টিভিগুলোর প্রতি একপ্রকার বিরক্ত। অতএব অনুষ্ঠান নির্মানের সাথে যুক্ত কর্তৃপক্ষকে সৃজনশীল ও রুচিশীল অনুষ্ঠান দর্শকদেরকে উপহার দিতে হবে যা বিদেশী তথা ভারতীয় সিরিয়ালের কূফলের সার্বিক দিক ফুটিয়ে তুলবে এবং বিনোদনের সাথে ইতিহাস, শিক্ষা ও সংস্কৃতির যোগসূত্র ঘটাতে সক্ষম হবে।

লেখক: গবেষক ও কলামিস্ট, যুক্তরাজ্য।

আমার বার্তা/জেএইচ

অর্থ পাচার বন্ধ হলে উন্নয়ন হবে টেকসই

বাংলাদেশের অর্থনীতির অগ্রযাত্রা এখন আর কেবল দূরের স্বপ্ন নয়; এটি এক জ্বলন্ত বাস্তবতা। যা নতুন

ভ্রাম্যমান আদালত (মোবাইল কোর্ট) এ বিচার কার মাধ্যমে হবে তার সুরাহা কেন জরুরি 

সম্প্রতি রাজধানীর তেজগাঁও প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে দুইদিনব্যাপী সিভিল সার্জন সম্মেলনে সরকারের নিকটে ভ্রাম্যমাণ আদালত (মোবাইল

মা: ভালোবাসার নিরবধি প্রতিমা

মে মাসের দ্বিতীয় রবিবার। আবার এসেছে বিশ্ব মা দিবস—একটি দিন যা পৃথিবীর প্রতিটি মানুষের হৃদয়ে

রাজনৈতিক অঙ্গনে এক অনন্য উচ্চতায় তারেক জিয়া

২০১৬ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া কারাবন্দী হওয়ার পর থেকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

হিযবুত তাহরীরের সঙ্গে প্রশাসক এজাজের সংশ্লিষ্টতা নিয়ে যা জানাল ডিএনসিসি

চাকরিচ্যুত সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের আলটিমেটাম

ত্রিশ দিন চিনি না খেলে যা হতে পারে

ফ্রান্স-স্পেন সফরে যাচ্ছেন না প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস

ভারতে ভবনে আগুন, শিশুসহ ১৭ জন নিহত

সেবা দিয়ে জনগণের মন জয় করতে হবে : ডিএমপি কমিশনার

বন্ধ হয়ে গেল কল অব ডিউটি: ওয়ারজোন মোবাইল

সাম্য হত্যার বিচারের দাবিতে ফের শাহবাগ থানা ঘেরাও

এনবিআর ভেঙে ২ বিভাগ করার অধ্যাদেশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট

রূপালী ব্যাংকের উদ্যোগে ঝালকাঠিতে স্কুল ব্যাংকিং কনফারেন্স অনুষ্ঠিত

জামায়াত থেকে কিছু বিষয়ে পুনর্বিবেচনা করতে বলা হয়েছে: আলী রীয়াজ

ইসলামে কথা দিয়ে কথা না রাখার শাস্তি

আলিফ হত্যা মামলায় চিন্ময় দাসকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

বাহরাইনের ইপিসি পরিচালকের সঙ্গে রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

ছোট ছোট হাসিনা হয়ে উঠলে পরিণতি ভয়াবহ হবে : আবু হানিফ

বাংলাদেশি পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, ক্ষতির শঙ্কায় ভারতীয় ব্যবসায়ীরা

উত্তরায় ট্রেনের ধাক্কায় প্রাণ গেল পুলিশ কর্মকর্তার

আমি রাজনীতিতে আর কামব্যাক করব না : হিরো আলম

এবার শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধান শুরু

টানা পাঁচদিন পর চন্দ্রঘোনা-রাইখালী নৌ রুটে ফেরি চলাচল শুরু