নিয়ন্ত্রণ নেই নিত্যপণ্যের বাজার

প্রকাশ : ২৯ অক্টোবর ২০২২, ১৪:৫১ | অনলাইন সংস্করণ

  অনলাইন ডেস্ক

সিন্ডিকেটের কারণে নিত্যপণ্যের বাজার সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে। বিভিন্ন অযুহাতে দাম বাড়ার কারণ দেখিয়ে পার পেয়ে যায় বড় ব্যবসায়ীরা। প্রকৃত কারণ খুজে বের করেনা  যে,  কী কারণে এত দাম বাড়ছে।

সব জিনিসের দাম বেড়ে গেছে। অসৎ ব্যবসায়ীরা জনগনের পকেট কাটায় ব্যস্ত হয়ে পড়ছে। একটার পর একটা দাম বেড়েই যাচ্ছে। এর কোন প্রতিকার নেই। মধ্যবিত্ত পরিবার অনেক কষ্টে জীবন-যাপন করছে।

আজ শনিবার রাজধানীর ধুপখোলা বাজার , দয়াগঞ্জ বাজার যাত্রাবাড়ী বাজার ঘুরে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।

সরেজমিনে দেখা গেছে, প্রতি কেজি শসার দাম ৮০ থেকে ৯০ টাকা। প্রতি কেজি শিম বিক্রি হচ্ছে ১২০ থেকে ১৩০ টাকায়, ঢেঁড়সের কেজি ৭০ টাকা ও চিচিঙ্গা বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায়। প্রতি কেজি করলা ৯০ টাকা ও বরবটি ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজি আলু ৩০ থেকে ৪০ টাকা, বেগুন ৯০ থেকে ১৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। টমেটো ১৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

ধুন্দল ৭০ টাকা কেজি দরে এবং লাউ আকারভেদে ৬০ থেকে ৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। মিষ্টি কুমড়া ৫০ টাকা এবং পেঁপে ৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। আকারভেদে বাঁধাকপি বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায়।


প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগির দাম ১৮০ টাকা থেকে ১৯০ টাকা, লেয়ার মুরগি ২৯০ টাকা থেকে ৩০০ টাকা এবং সোনালি মুরগির দাম ৩১০ ৩২০ টাকা। বাজারে ৭০০ টাকা কেজি গরুর মাংস এবং ৯০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে খাসির মাংস।

পাইকারী বাজারে চালের দাম বস্তাপ্রতি ১০০ টাকা কমলেও খুচরা বাজারে প্রভাব নেই। চাল ব্রি-২৮ এর কেজিপ্রতি দাম পড়ছে ৫৮ থেকে ৬০ টাকা, মিনিকেট ৭০ থেকে ৭৫ টাকা ও নাজিরশাইল ৮০ থেকে ৮৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।


এদিকে প্রতি কেজি খোলা চিনি ১০৫ থেকে ১১০ টাকায়, প্যাকেট চিনি ১১৫ থেকে ১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া লবণ ৩৮ থেকে ৪০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজি দেশি মসুরের ডাল ১৪০ টাকা ও ভারতীয় মসুরের ডাল ১১০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

এ সপ্তাহে প্রতি ডজন ফার্মের মুরগির ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৪০ থেকে ১৪৫ টাকায়, হাঁসের ডিম ১৯৫ থেকে ২০০ টাকা ও দেশি মুরগির ডিম ২২০ থেকে ২২৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।